পোস্টগুলি

জুন, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

চাঁদে টয়লেটের ডিজাইন করে দিলেই পেয়ে যাবেন গরম গরম ২৬ লক্ষ্য টাকা!

ছবি
নাসা চাঁদে বানাবে টয়লেট ২০২৪ সালেই চাঁদে মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনা করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। প্রথমে এক মহিলা মহাকাশ বিজ্ঞানী এবং পরে একজন পুরুষ চাঁদে যাবেন বলে ঠিক হয়ে আছে। কিন্তু চাঁদে কেমন হবে কমোডের প্যান? এই চিন্তায় রাতের ঘুম উড়েছে নাসার বিজ্ঞানীদের। আর আপনি যদি এই সমস্যার নিরসন করতে পারেন, তবে হাতে গরম পেয়ে যাবেন ২৬ লাখ টাকা পুরস্কার। হ্যাঁ ঠিকই পড়ছেন, চাঁদের মাটির জন্য সঠিক টয়লেটের ডিজাইন করে দিতে পারলেই মিলবে এই বিপুল অঙ্কের অর্থ।  সম্প্রতি মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা টয়লেটের ডিজাইন চেয়েছে বিশ্ববাসীর কাছে। যা ভবিষ্যতে চাঁদের জমিতে তৈরি বাড়িতে রাখা হবে। প্রথম পুরস্কার ২০ হাজার ডলার, দ্বিতীয় ১০ হাজার ও তৃতীয় পুরস্কার ৫ হাজার মার্কিন ডলার। নাসার বক্তব্য, এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য মানুষের বর্জ্য কীভাবে সংরক্ষণ করে তাকে অন্য কাজে লাগানো যায় সেটা নিয়ে সাধারণ মানুষের সচেতনতা প্রচার। উল্লেখ্য মহাকাশে উপস্থিত মহাকাশ যানে থাকা টয়লেটগুলি সামান্য মহাকর্ষ শক্তি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এই ধরনের টয়লেটগুলি চাঁদের মাটিতে ব্যবহার করা সম্ভব নয়। কারণ চাঁদের মধ্যাকর্ষণ শক্

সামান্য ভূমিকম্পেই কোলকাতা চলে যেতে পারে মাটির তলায়

ছবি
    সামান্য ভূমিকম্পেই কি কলকাতার হাল হতে পারে ভূজের মত? বিস্তারিত জানালেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের জিওলজিক্যাল সায়েন্সের অধ্যাপক সুবীর মুখোপাধ্যায়। প্রতিদিন ৫০ বার কেঁপে ওঠে পৃথিবী। কিন্তু আমরা তার কিছুই টের পাই না। সারা বছরে ১৭ হাজারের উপর ভূমিকম্প হচ্ছে তার মধ্যে গড়ে ১৬ থেকে ১৮টা কম্পন ভয়ংকর রূপ নেয়। অর্থাত্‍ রিখটার স্কেলে এই কম্পনমাত্রা ৭-এর উপরে থাকলে তবেই তা ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে। তবে কোনও বছর এর থেকে বেশিও হতে পারে। যেমন ২০১০ সালেই ২৪টা ভয়ংকর ভূমিকম্প হয়েছিল।  এখানেই শেষ নয়, কম্পনের মাত্রা রিখটার স্কেলে আটের বেশি হলেই তা অতি ভয়ংকর হয়ে ওঠে। তবে কলকাতার জন্য অতটাও প্রয়োজন নেই। সম্প্রতি গুজরাত (Gujrat) ৫.৫ কম্পনমাত্রায় কেঁপে উঠেছে। এটুকু হলেই ২০০১-এর ভুজের থেকেও খারাপ হাল হবে তিলোত্তমার। এর প্রধান কারণ কলকাতার পরিকল্পনাহীন উন্নয়ন। মাটির তলাটা পুরো ফোঁপরা হয়ে রয়েছে। সিসমোলজিক্যাল মাইক্রোজোনেশন ম্যাপ তৈরি করেছে আইআইটি খড়গপুর। সেখানেই দেখা গিয়েছে এ শহরে ভূগর্ভের জলস্তর অনেক উপরে। সামান্য নিচে রয়েছে নরম পলিমাটি। ভূমিকম্পে মাটির তলায় ঢুকে যেতে পারে পূর্ব কলকাতার বিস্তীর্ণ অংশ। ফলে চরম বিপ

নেপচুনের উপগ্ৰহ ট্রাইটন থেকে কেনো বের হচ্ছে বরফের ছটা? উত্তর খুঁজতে গবেষণায় নামছে 'NASA'

ছবি
।। নেপচুনের উপগ্ৰহ ট্রাইটন।। গবেষণায় নামতে চলেছে নাসা।। সৌরজগতে যে কটি গ্রহ রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে দূরে রয়েছে নেপচুন। আর এই নেপচুনের উপগ্রহকে নিয়েই এবার গবেষণা করতে চলেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসা। নেপচুনের উপগ্রহ ট্রাইটনের ভূপ্রকৃতি, কোনো সমুদ্র, বা জলের কোনো অস্তিত্ব আছে কিনা এছাড়াও নেপচুনের এই উপগ্ৰহ থেকে বরফের ছটা কেনো বের হচ্ছে সেগুলো নিয়ে গবেষণা করতে চাইছে NASA । সবকিছু ঠিক থাকলে ২০২৫ সালেই টাইট্রনের উদ্দেশে মহাকাশ যান পাঠাবে নাসা। সৌরজগতে সূর্য থেকে সবচেয়ে দূরে রয়েছে নেপচুন। এই গ্রহের একটি উপগ্রহ ট্রাইটন। এই উপগ্রহটি সম্পর্কে জানতে আজ থেকে ৩০ বছর আগে নাসা গবেষণার জন্য একটি মহাকাশ যান পাঠিয়েছিলো। মহাকাশ যান ভয়েজেস ২ দিয়ে উপগ্রহটির ৪০ শতাংশ ছবি তোলা সম্ভব হয়েছিল। এবার আবার ও নতুন কিছু অজানা তথ্য পেতে নাসাকে ‘ট্রাইডেন্ট’ মিশন লঞ্চ করতে চলেছে।  পুরো উপগ্রহের উপরিভাগে কী কী আছে, কোনো সমুদ্র আছে কিনা ও ভূমি থেকে বরফের ছটা কেনো বের হচ্ছে সেগুলো নিয়ে গবেষণা করতে চাই নাসা।  উপগ্রহটিতে কেনো বরফের ছটা বের হচ্ছে সে প্রশ্নটিই গবেষকদের কৌতূহল বাড়িয়ে দিয়েছে। কারণ সূর্যের অনেক দূ

আবার ও পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে গ্ৰহাণু আগামীকালই আসবে পৃথিবীর একেবারে কাছে

ছবি
      ধেয়ে আসছে গ্ৰহাণু গত মাসেই পৃথিবীর খুব পাশ দিয়ে চলে গেছে ভয়ঙ্কর গ্রহাণু। তবে সেটি পৃথিবীর কোনও ক্ষতি না করলেও আবারও পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে আরেক গ্রহাণু । ১ হাজার ১৭ ফুটের গ্রহাণুটি বুধবার (২৪ জুন) পৃথিবীর পাশ দিয়ে চলে যাবে বলে জানিয়েছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। নাসা বলছে, এই গ্রহাণুটিকে চিহ্নিত করতে নাম দেয়া হয়েছে অ্যাস্টেরয়েড ৪৪১৯৮৭ (২০১০ এনওয়াই৬৫) । বিশাল এই উল্কাখণ্ড পৃথিবী থেকে ২.৩ মিলিয়ন মাইল দূর দিয়ে যাবে। তবে দূরত্ব বেশি হলেও আশঙ্কা উড়িয়ে দিচ্ছে না বিজ্ঞানীরা।  একে ‘সম্ভাব্য বিপজ্জনক’ বলেও কেউ কেউ উল্লেখ্য করছেন। কারণ- নাসার তথ্য অনুযায়ী, পৃথিবীর ৪.৬৫ মিলিয়ন দূরত্বের ভেতরে থাকা যেকোনো গ্রহাণু বিপদের কারণ হতে পারে।  গ্রহাণুটি প্রবল বেগে পৃথিবীর দিকে আসছে, যার গতি ঘণ্টায় ২৮ হাজার মাইল।  ২০১৩ সালে রাশিয়ার চেলিয়াবিনস্ক শহরের আকাশে যে উল্কাপাত হয় এটি তার চেয়ে ১৫ গুণ বড়! ওই ঘটনায় শহরটির অনেক জানালা গুড়িয়ে যাওয়ার পাশাপাশি ১ হাজারের বেশি মানুষ আহত হন। এই গ্রহাণুর কারণে পৃথিবীর কোনো ক্ষতি হবে না পৃথিবী থেকে এটা অনেকটাই দূর দিয়ে যাবে।                              Geog

ধেয়ে আসছে দু হাজার মাইল দীর্ঘ ধূলো ঝড় সর্তক করে দিল NASA

ছবি
। আফ্রিকার উপকূল থেকে প্রতিবছরই সাহারা মরুভূমির ধুলো ঝড় এসে মানুষের অনেক ক্ষতি করে । সেই মত এই বছরে ও ধূলো ঝড়ের আগমন হয়েছে । কিন্তু এই বছর সেই ধূলো ঝড়টা আরও ভয়ানক হতে চলেছে।  সম্প্রতি নাসার একটি উপগ্রহ চিত্রে দেখা গিয়েছে, দীর্ঘ দু হাজার মাইল লম্বা এক ধুলোর ঝড় ধেয়ে আসছে। উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের ওপরে সেই ধুলোর ঝড় আপাতত অবস্থান করছে। কিন্তু এর লেজের অংশ এখনও স্পষ্ট নয়। ফলে যদি সত্যিই এটি সাগর পেরিয়ে এসে পড়ে, তাহলে এর আকার হতে পারে প্রায় পাঁচ হাজার মাইল। একটি বেসরকারি আবহাওয়া সংস্থার আধিকারিক জানিয়েছেন, এ এক অবিশ্বাস্য রকমের ধুলোর ঝড় আসছে।  আবহাওয়া সংস্থার দাবি , ‘‌প্রায় একসপ্তাহ আগে উপগ্রহ চিত্রে প্রথম ধরা পড়ে যে আফ্রিকার উপকূল থেকে ধুলোর ঝড় আসতে শুরু করেছে। কিন্তু সেই সময়টা প্রায় একসপ্তাহ আগে। এখনও সেই ঝড়ের শেষ অংশ উপকূলেই রয়েছে। তার মানে এটি আকারে মারাত্মক বড়। এভাবে যদি এর গতিপথ থাকে, তাহলে এটি উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার বিভিন্ন অংশে তাণ্ডব চালাতে পারে। বিশেষত ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন সেই মানুষেরা, যাঁদের নিঃশ্বাসের কষ্ট রয়েছে। সাধারণত, মরু অঞ্চলের উষ্ণ বায়ু দ্রুত গতিতে ধুলো ও বালির কন

রাজস্থানে আঘাত আনলো উল্কার ধাতব খন্ড?

ছবি
            ধাতব উল্কা  হঠাৎ শব্দ এমন শব্দে রীতিমত অবাক হয়েযান সাধারণ মানুষ। কীসের শব্দ এটি…! অনেকেই ঘর থেকে বেরিয়ে খোঁজ করতে শুরু করে। চোখে পড়ে বিশাল একটি গর্তের। স্থানীয় মানুষজন জানাচ্ছেন, মাটির মধ্যে বিরাট গর্ত তৈরি করে পড়ে রয়েছে ধাতব একটি বস্তু। আর তা থেকে বের হচ্ছে ধোঁয়া।  হঠাত এমন দৃশ্যে রীতিমত চমকে উঠেছেন রাজস্থানের জালোর জেলার সাঞ্চোরের বাসিন্দারা। স্থানীয় মানুষজন জানিয়েছেন, বিশাল আকার এই ধাতববস্তুটি আকাশ থেকে উড়ে এসে পড়েছে। আর তাঁর গতিবেগ এতটাই ছিল যে মাটিতে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিশাল গর্ত হয়ে যায়। ধাতব বস্তুটা একেবারে ঢুকে যায় ভিতরে। ধাতুর বস্তুটি প্রচণ্ড গরম ছিল। তার আঘাতে মাটিতে ৪-৫ ফুট গর্ত হয়ে যায়। কিন্তুু আকাশ থেকে উড়ে এসেছে পড়েছে রহস্যময় বস্তু! এই খবর গোটা জেলাতে চাউর হতেই তীব্র আতঙ্ক তৈরি হয়ে যায়। বহু মানুষ জন জোড়ো হন। খবর দেওয়া হয় পুলিশে। জানা গিয়েছে, ধাতব গোলাকার বস্তুটি পুলিশ উদ্ধার করে নিয়ে গিয়েছে। প্রায় ২ কিলো ৮০০ গ্রাম ওজনের হবে বস্তুটি। আপাতত সেটিকে একটি ঠান্ডা জলের পাত্রে রেখে দেওয়া হয়। ঘটনাস্থলে যান জোধপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা। প্রাথমিক ভাবে এটি বিশাল আকার

ওড়িশার পর অন্ধ্রপ্রদেশে বালি খুঁড়তেই জেগে উঠলো মন্দির

ছবি
ওড়িশার পর অন্ধ্রপ্রদেশে মঙ্গলবার নদীগর্ভে বালি সরাতেই প্রাচীন নাগেশ্বর মন্দিরের একাংশ জেগে ওঠে  । তবে সম্পূর্ণ মন্দির এখনও উদ্ধার করা যায়নি খনন কাজ চলছে । অন্ধ্রপ্রদেশের চেরজালা মন্ডলে পেনা নদীতে বালির মধ্যে ডুবেছিল এই সুপ্রাচীন মন্দির । স্থানীয়দের দাবি , কয়েক প্রজন্ম আগেও মন্দিরের অস্তিত্বের কথা লোক মুখে শোনা যেত । কিন্তু এরপর তা ধীরে ধীরে নদীগর্ভে বালির তলায় চলে যায় । বহুদিন ধরে তাই মন্দির উদ্ধারের জন্য বালি খননের কথা চলছিল । সেইমতোই গ্রামবাসীরা টাকা জমিয়ে বালি তুলতে শুরু করেন । আর তাতেই নদীগর্ভ থেকে জেগে ওঠে মন্দির ।  মন্দিরের চূড়া পর্যন্ত খুঁড়তে , প্রায় এক দিন লেগেছে  স্থানীয়দের দাবি, পরশুরামের ১০১টি শিবমন্দিরের মধ্যে এটি অন্যতম । আর্কিওলজির সহ অধিকর্তা রামাসুব্বা রেড্ডি জানিয়েছেন, ২০০ বছর আগে এই শিবমন্দির খুবই জনপ্রিয় ছিল । ১৮৫০ সালের ভয়াবহ বন্যায় সেটি নদীগর্ভে তলিয়ে যায় । জলের তলায় চলে যাওয়ার পরে ও মানুষের মন থেকে এই মন্দির একে বারে চলে যায়নি।  এ দিকে স্থানীয় বাসিন্দারা , এই মন্দিরটি নতুন করে প্রতিষ্ঠা করতে আগ্রহী । কিন্তু কোথায় তা করা হবে, তা চূড়ান্ত হয়নি

আগামী রবিবার দেখা যাবে মহাজাগতিক দৃশ্য 'রিং অফ ফায়ার'

ছবি
২০২০ সালে ২১ জুন হতে চলেছে বছরের প্রথম সূর্য গ্ৰহণ। ওই দিন বছরের প্রথম সূর্যগ্রহণের (Solar Eclipse) সাক্ষী থাকবে দেশ। এই সূর্যগ্রহণকে বলয়গ্রাস গ্রহণ বলে । আগামী রবিবার সূর্যকে ঢেকে দেবে চাঁদ। আর চাঁদের আড়াল থেকে সূর্যের যে অংশটি দেখা যাবে তাকে অনেকটা আগুনের আংটির মতো দেখতে লাগবে একে রিংঅফ ফায়ার ও বলা হয়। বার্ষিক এই সূর্যগ্রহণ ভারতে দেখা যাবে সকাল ১০টা নাগাদ রাজস্থানের ঘারসানা থেকে এবং সকাল ১১:৪৯ মিনিট থেকে শুরু হয়ে সকাল ১১:৫০ মিনিট পর্যন্ত এই ১ মিনিট সময় প্রায় পুরোটাই চাঁদের আড়ালে থাকবে সূর্য। রাজস্থানের সুরতগড় ও অনুপগড়, হরিয়ানায় সিরসা, রতিয়া এবং কুরুক্ষেত্র এবং উত্তরাখণ্ডের দেরাদুন, চম্বা, চামোলি এবং জোশীমঠের মতো জায়গা থেকে মিনিট খানেকের জন্য আকাশে ওই মহাজাগতিক ঘটনাটি দেখা যাবে। উত্তর ভারতের পাশাপাশি গ্রহণ দেখতে পাবেন কলকাতার (Kolkata) বাসিন্দারাও, কলকাতা থেকেও দেখা যাবে "আগুনের আংটি" (Ring of Fire)। তবে সূর্যগ্রহণের সময় কোনওভাবেই যাতে আকাশের দিকে খালি চোখে না তাকানো হয় সে ব্যাপারেও সতর্ক করা হয়েছে স্বয়ং নাসা এই ব্যাপারে সতর্ক করেছে।  এর আগে ২০১৯-এর ২৬ ডিসেম্বর শে

তাহলে কী ভিনগ্ৰহে পাওয়া গেলো প্রাণের অস্তিত্ব?

ছবি
এই মহাবিশ্বে পৃথিবী ছাড়া আর কোনও জীবন নেই! অথচ আমাদের মতো কয়েক মিলিয়ন পৃথিবী সমস্ত মহাবিশ্বে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। এই প্রশ্নের উত্তর প্রাচীনকাল থেকেই বিজ্ঞানীরা খুঁজে চলেছেন। পৃথিবীর মত বিজ্ঞানীরা আরও অনেক গ্রহ খুঁজে পেয়েছে, তবে এর মধ্যে জীবন রয়েছে কিনা তা এখনও অধরা থেকে গেছে।   তবে সম্প্রতি জার্মানির গ্যাটিনজেনে সোলার সিস্টেম রিসার্চ রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ইনস্টিটিউটের গবেষণারত বিজ্ঞানীরা বলেছেন যে তারা এমন একটি গ্রহ আবিষ্কার করেছিলেন যেখানে জীবন থাকতে পারে। কারণ গ্রহটির সম্মুখে থাকা নক্ষত্রটির স্বভাব – চরিত্র আমাদের সূর্যের সাথে মিলে যায় । গবেষণায় অস্তিত্ব পাওয়া গেছে কেওওয়াই-৪৫৬ গ্রহটি পৃথিবী থেকে ৩০০০ আলোকবর্ষ দূরে। যে নক্ষত্রটিকে গ্রহগুলি প্রদক্ষিণ করছে সেটি কেপলার -১৬০ বলে অভিহিত। ‘রেড ডোয়ার্ফ’ প্রজাতির নক্ষত্রগুলো যতগুলো সৌরজগৎ আবিষ্কৃত হয়েছে সেইসব সৌরজগতের কেন্দ্রস্থল। ‘রেড ডোয়ার্ফ’ প্রজাতির তারাগুলির তাপমাত্রা কম থাকে এবং এগুলো থেকে ক্ষতিকারক তেজস্ক্রিয় ইনফ্রারেড রশ্মি নির্গত হয়। কম তাপমাত্রার কারণে এগুলিকে লালচে হয়।  কিন্তুু কেপলার -১০৬ তারা সূর্যে

2020 সালেই হবে পৃথিবীর ধব্বংস এমনি বলছে মায়ান ক্যালেন্ডার

ছবি
২০১২ সালে ২১ ডিসেম্বর। এই দিনটিকে নিয়ে আচমকাই শুরু হয়েছিল জল্পনা। এই দিনই নাকি ধ্বংস হয়ে যাবে পৃথিবী! নেহাত গুজব নয়, বাস্তবেও তোলপাড় হয়ে গিয়েছিল গোটা বিশ্ব। একটি নির্দিষ্ট হিসেবের ভিত্তিতে এই ধ্বংসের দিন নির্ধারণ করেছিলেন বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু সেই হিসেবটি ভুল ছিল। আর সেই ভুল যখন ধরা পড়ল, তখন দেখা গেল মারাত্মক কাণ্ড। যে বিপদের আশঙ্কা ছিল, তা এই বছরেই ঘটতে চলেছে, তাও আবার আগামী সপ্তাহে! এমনটাই বলছে মায়া সভ্যতার ক্যালেন্ডার। ইতিহাসবিদরা বলছেন, এই মায়া ক্যালেন্ডার শুরু হয়েছে আজ থেকে ৫ হাজার ১২৫ বছর আগে। হিসেব দেখাচ্ছিল, এই ক্যালেন্ডার শেষ হচ্ছে ২০১২ সালের ২১ ডিসেম্বর। তাই দেখেই ‘কনস্পিরেসি থিয়োরিস্ট’রা বলেছিলেন, সেই দিনেই পৃথিবী ধ্বংস হতে পারে। মায়া ক্যালেন্ডার ফুরিয়ে যাওয়া এই ধ্বংসেরই ইঙ্গিতবাহী। কিন্তু সেদিন কিছুই হয়নি। সবাই ভেবেছিল পুরো বিষয়টিই গুজব। তবে ২০১২ সালের অন্তত এক দশক আগে থেকে এটি অত্যন্ত আলোচিত একটি বিষয় ছিল। বলা হয়, মধ্য আমেরিকার প্রাচীন মায়া সভ্যতা যে ক্যালেন্ডারটি ব্যবহার করতো, সেখানে উল্লেখিত ভবিষ্যদ্বাণী নাকি বিশ্বের অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সাথে মিলে গিয়েছে। তাই এই বছর

পৃথিবীর কেন্দ্রে থেকে ভেসে আসছে অজানা প্রতিধ্বনি শোরগোল বিজ্ঞানী মহলে

ছবি
প্রতিধ্বনি ভেসে আসছে পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে। বয়ে যাচ্ছে ভূ-তরঙ্গ। সিসমোগ্রাফ যন্ত্রে ধরা পড়েছে এক ধীর গতির কম্পন। কোথা থেকে আসছে এই প্রতিধ্বনি? হাজার হাজার ভূমিকম্পের তরঙ্গ প্রবাহ বিশ্লেষণ করে ভূতাত্ত্বিকরা দেখলেন দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকার নীচে রয়েছে এক অজানা, অচেনা গোপন এক অঞ্চল যেখান থেকেই ভেসে আসছে ওই প্রতিধ্বনি। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের মার্কেসিয়াস আগ্নেয় দ্বীপপুঞ্জের ঠিক নীচে ভূপৃষ্ঠ থেকে ২৯০০ কিলোমিটার গভীরে একেবারে পৃথিবীর কেন্দ্র ও তাকে ঘিরে থাকা কঠিন আবরণের সীমানা ঘেঁষে রয়েছে এক বিরাট অঞ্চল। এই অঞ্চলের খোঁজ আগে কখনও পাওয়া যায়নি। এই স্থানের ভৌত, রাসায়নিক গঠন কী, তার বৈশিষ্ট্যই বা কী, সেটা এখনও অজানা। ইউনিভার্সিটি অব মেরিল্যান্ডের বিজ্ঞানীরা বলছেন, পৃথিবীর কেন্দ্রে রয়েছে এমন একটি অঞ্চল যা আকারে, আয়তনে বিশাল। যার পরিধি প্রায় ১০০০ কিলোমিটার এবং ২৫ কিলোমিটারের মতো পুরু। মেরিল্যান্ড ইউনিভার্সিটির ভূতাত্ত্বিক ডোয়েন কিম বলেছেন, ওই অঞ্চলের নাম হল ‘আলট্রা-লো ভেলোসিটি জ়োন’ (Ultra-Low Velocity Zone) । কারণ যে ভূকম্পন তরঙ্গ বা ভূ-তরঙ্গ (Seismic Wave)বয়ে চলেছে ওই অঞ্চলের মধ্যে দিয়ে

পৃথিবীর ভিতরেই জেনো গড়ে উঠেছে অন্য এক পৃথিবী

ছবি
এ যেন পৃথিবীর মধ্যে আরও একটি পৃথিবী। বাইরের কোনও নিয়ম সেখানে প্রযোজ্য নয়। যারা সেখানকার বাসিন্দা, সেই প্রাণীরা সাড়ে পঞ্চাশ লক্ষ বছর ধরে বিচ্ছিন্ন ছিল বাইরের জগৎ থেকে। এ রকমই এক বিচিত্র ও বিস্ময়ের আকর হল রোমানিয়ার মোভাইল গুহা। রোমানিয়ার কনস্টান্টা কাউন্টির ম্যাঙ্গালিয়া অঞ্চলে এই গুহা আবিষ্কৃত হয় ১৯৮৬ সালে। রোমানিয়া-বুলগেরিয়া সীমান্তে কৃষ্ণসাগরের উপকূল থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরেই এই প্রাকৃতিক বিস্ময় আবিষ্কার করেছিলেন বিজ্ঞানী ক্রিস্টিয়ান লাস্কু। সে সময় আশির দশকে রোমানিয়ায় কমিউনিস্ট শাসন। জনমানবহীন ম্যাঙ্গালিয়া প্রান্তরে চলছিল সয়েল টেস্ট। দেখা হচ্ছিল সেখানে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ সম্ভব কি না। তখনই ধরা পড়ে এই রহস্যজনক বিষাক্ত গুহার অস্তিত্ব                     অদ্ভুত বাস্তুতন্ত্রের সাক্ষী এই গুহা। এখানে প্রচুর পরিমাণে হাইজ্রোজেন সালফাইড এবং কার্বন ডাই অক্সাইড আছে। বদ্ধ হওয়ায় স্বাভাবিক ভাবেই এখানে অক্সিজেন কম। ফলে এই গুহার বিষাক্ত পরিবেশে ফোটোসিন্থেসিস (সালোকসংশ্লেষ)-এর বদলে জীবন এগিয়েছে কেমোসিন্থেসিস প্রক্রিয়ার মাধ্যমে। ফোটোসিন্থেসিসের বিপরীত প্রক্রিয়া হল কেমোসিন্থেসিস। ফোটোসিন্থ

মহানদীর বুকে পাওয়া গেল ঐতিহাসিক প্রাচীন মন্দির

ছবি
          নদীরগর্ভে প্রাচীন মন্দিরের হদিশ। আর সেই মন্দিরকে ঘিরে তুঙ্গে উঠেছে জল্পনা। ওড়িশায় মহানদীর গর্ভে এক প্রাচীন মন্দিরের হদিশ মিলেছে। আর সেই মন্দিরের হাত ধরেই কালগর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়া ইতিহাস আরও একবার জোর চর্চায়।  ওডিশার কটকে মহানদীর বুকে প্রাচীন মন্দিরের খোঁজ পেয়েছেন ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ট্রাস্ট ফর আর্ট অ্যান্ড কালচারাল হেরিটেজ (INTACH) আর্কিয়োলজিক্যাল সার্ভে টিম। সূত্রের খবর, দীর্ঘ সময় ধরে মহানদীর গর্ভে অনুসন্ধান চালিয়ে অবশেষে কটকের উজানে প্রাচীন মন্দিরটিকে খুঁজে পেয়েছেন তাঁরা। জানা গিয়েছে, প্রাচীন এই মন্দির আবিষ্কারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছেন ইনটাক (INTACH)-এর প্রোজেক্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট দীপক কুমার নায়েকের। অনুসন্ধানের মাঝে বারবার ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। তারপরেও হাল ছাড়েননি। শেষে কটকের কাছেই পদ্মাবতী অঞ্চলের বৈদেশ্বরে মাঝনদীতে কাঙ্খিত বস্তুর দেখা মিলেছে। জলের গভীরে মন্দিরের চুড়ো খুঁজে পান প্রত্নতাত্ত্বিকরা। প্রাচীন এই মন্দিরের অবস্থান নির্ণয় করতে নায়েককে সাহায্য করেন স্থানীয় প্রত্নতত্ত্বে উত্‍‌সাহী রবীন্দ্র রানা।গরমকালে নদীতে জল কম থাকে। তাই মন্দিরে চুড়োর অংশ জলের তলা থেকে জেগে

ফ্রিতে ডাউনলোড করুন Geography Organization App

ছবি
                           Geography Organization:- ভূগোলকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে এবং ছাত্র ছাত্রীদের সুবিধার জন্য আমাদের অ্যাপটা ফ্রিতে প্রস্তুুত করা হয়েছে। এই অ্যাপে আছে ব্যাবহারকারীরা একে অপরের সঙ্গে ম্যসেজ করার সুুুুবিধা। ছাত্রছাত্রীদের জন‍্য আছে ভূগোল কুইজ আছে ভূগোল টেষ্ট  পরিক্ষা দেওয়ার সুবিধা। নিয়ম:-  ডাউনলোড করতে যা যা পারমিসন চাইবে তা দিয়ে দিলেই ডাউনলোড হয়ে যাবে আমাদের অ‍্যাপ। চ‍্যাট করতে গেলে অবশ‍্যই ইমেল দিয়ে রেজিষ্টেসন করতে হবে গুগল সাইন আপ করলে হবে না। ডাউনলোড করতে নীচের ' Download'অপসানে ক্লিক করুন                                         

ডাউনলোড করুন আমাদের Geography Organization - এর অ্যাপ

ছবি
App Home screen Geography Organization এর সমস্ত পোস্ট সমস্ত সোশ্যাল সাইট সব এখন থেকে অ্যাপের মাধ্যমে তে ও পাওয়া যাবে। অ্যাপ ব্যাবহারকারীরা অনলাইনে একে অপরের সঙ্গে করতে পারবে ম্যাসেজ ও। Geography Organization অ্যাপ কী? ফফআমাদের geography Organization এর সমস্ত সোশ্যাল সাইট একত্রিত করে তৈরি করা হয়েছে Geography Organization অ্যাপ। সরাসরি কোনো সোশ্যাল সাইটে না ঢুকেই এই একটা অ্যাপের মাধ্যেমে আমদের সকল পোষ্ট দেখতে পাওয়া যাবে। এই অ্যাপে আছে বেশ কিছু আধুনিক বৈশিষ্ট্য। অ্যাপের বৈশিষ্ট্য:-  ১) Facebook:-  ফেসবুক না খুলেও সরাসরি আমাদের ফেসবুক পেজের পোস্ট গুলো দেখা যাবে এই অ্যাপে। কিন্তুু কোনো কমেন্ট লাইক করা যাবে না ২) website:- সরাসরি বাউজার না খুলেই পড়া যাবে আমাদের সমস্ত ওয়েবসাইটের পোস্ট গুলো। ৩) Chat:- এই অ্যাপের সব চেয়ে উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল অ্যাপ ব্যাবহারকারীরা একে অপরের সাথে চ্যাট করতে পারবে। অবশ্যাই শিক্ষামূলক কাজে এই চ্যাট অপসান ব্যাবহার করতে হবে। চ্যাট ব্যাবহার কারীরা একে অপরকে ব্লক ও করতে পারবে। ব্যাবহারকারীর বিরুদ্ধে করা যাবে রিপোর্ট ও।   App Chat 4)Geo-News:- আমাদের পোস্ট করা