পোস্টগুলি

জুলাই, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মঙ্গলের উপগ্ৰহ ফোর্বস এর প্রথম ছবি ধরলো ইসরোর মহাকাশযান!

ছবি
গত ১ জুলাই ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর মার্স অরবিটার মিশনের ক্যামেরায় ধরা পড়ে মঙ্গল গ্রহের বৃহত্তম চাঁদ ফোবোসের ছবি। এটি ইসরোর জন্য এক বিশাল বড় সাফল্য, কারণ এই প্রথমবার ফোবোসের ছবি তুলতে সক্ষম হল মঙ্গলযান। জানা গিয়েছে ছবিটি তোলার সময় মঙ্গলযান মঙ্গলগ্রহ থেকে ৭২০০ কিলোমিটার এবং ফোবোসের থেকে ৪২০০ কিলোমিটার দূরে ছিল। ফোবসের যে অংশের ছবি মঙ্গলযান তুলেছে, সেখানে উপগ্রহের সবচেয়ে বড় গহ্বর ক্রেটার স্টিকনি স্পষ্ট ভাবে দেখা যাচ্ছে। এছাড়া আরও অন্যান্য গহ্বর যেমন স্কলভস্কি, রোচে, গ্রিলড্রিগও ছবিতে ধরা পড়েছে। এই সব গহ্বর থেকেই আন্দাজ করা যায়, এক সময় কত গ্রহাণু আছড়ে পড়েছিল এই ফোবসের ওপর।   মঙ্গলযানের যাত্রা:- ২০১৩ সালের নভেম্বর মাসের পাঁচ তারিখ শ্রীহরিকোটা থেকে পিএসএলভি রকেটের সাহায্যে মঙ্গলযান উৎক্ষেপণ করে ইসরো। গোটা মিশনের জন্য ৪৫০ কোটি টাকা ব্যয় করেছে ইসরো। ২০১৩ সালের ১ ডিসেম্বর পৃথিবীর মধ্যাকর্ষণ ক্ষেত্রকে ছাপিয়ে যেতে সক্ষম হয় মঙ্গলযান। এরপর ২০১৪ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর লাল গ্রহের কক্ষপথে পৌঁছে যায় মঙ্গলযান। সবার আশা ছাপিয়ে গিয়ে কাজ করে চলেছে মঙ্গলান ইসরোর এই মঙ্গলযান মিশন প্রথমে ছয় মাসের জন

নিউটন তারার সঙ্গে যুদ্ধ বেঁধেছে ব্লাকহোলের!!

ছবি
তারার সঙ্গে সংঘর্ষ বেঁধেছে ব্লাকহোলের মহাকাশে ধুন্ধুমার! যুদ্ধ বেধে গেছে। এক ভয়ানক যুদ্ধ। তার রেশ ছড়িয়ে পড়ছে চারদিকে। উত্তাল হয়ে উঠেছে মহাশূন্য। এক শক্তিশালী আলো ঢেউ আছড়ে পড়ছে মহাকাশে। জন্ম হচ্ছে জোরালো মহাকর্ষীয় তরঙ্গের। পৃথিবীর খুব কাছেই। তারায়-তারায় যুদ্ধ বেধেছে কি?  নাকি তারার সঙ্গে টক্কর হচ্ছে বিশাল দৈত্যাকার কোনও ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বরের? মহাকাশবিজ্ঞানীদের ধারণা, সূর্যের থেকেও ভারী, দশাসই কোনও নিউট্রন তারার সঙ্গে অশান্তি চলছে পেল্লায় এক ব্ল্যাকহোলের। তেড়েফুঁড়ে যাচ্ছে একে অপরের দিকে। টেনে নেওয়ার চেষ্টা করছে নিজের দিকে। মহাজাগতিক বস্তুদের মধ্যে সংঘাত এতটাই তীব্র যে তার ধাক্কায় উথালপাথাল হচ্ছে মহাশূন্য। পৃথিবী থেকে ৮০ কোটি আলোকবর্ষ দূরেই এই যুদ্ধ চলছে। নিউট্রন তারা এবং ব্ল্যাকহোলের এই লড়াইয়ে অন্য কেউ মদত দিচ্ছে কিনা সেটা অবশ্য এখনও পরিষ্কার নয়। তাই মহাকাশবিজ্ঞানীরা বলছেন রহস্যময় কোনও মহাজাগতিক বস্তু (Mysterous Object) থেকে এক জোরালো মহাকর্ষীয় তরঙ্গকে ছড়িয়ে পড়তে দেখা গেছে। গান্ধীনগরের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি ও চেন্নাইয়ের ম্যাথেমেটিক্যাল ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা  ‘লা